গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাপক হারে বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে আমরা নতুন গ্যাসক্ষেত্র দেখতে চাই।
তিনি বলেন, স্বল্পমেয়াদি বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা নিন। শুষ্ক-পরিত্যক্ত পুরনো গ্যাসক্ষেত্র থেকে অপ্রথাসিদ্ধ বা নতুন কোনো প্রযুক্তি বা পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্যাসপ্রাপ্তির বিষয়েও উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (০৭ মে) প্রতিমন্ত্রী তার বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ‘পেট্টোবাংলা ও বাপেক্স –এর কার্যক্রম ও অগ্রগতি পর্যালোচনা’ সভায় এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাপেক্সের সক্ষমতা বাড়ানো আবশ্যক। কিন্তু এর উদ্যোগ বাপেক্সকেই নিতে হবে। থ্রি ডি/ টু ডি জরিপের পরিধি বাড়িয়ে যথাসম্ভব নিখুঁত ড্রিলিং পয়েন্ট নির্ধারণ করা প্রয়োজন। আমরা গ্যাস চাই, যথাযথ পরিকল্পনা নিয়ে আসুন, প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।
এ সময় বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর মো. আব্দুল হান্নান জানান, ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারসহ নতুন লোকবল ও পরামর্শক নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। গত ৫ মার্চ শ্রীকাইল পূর্ব-১ আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে নতুন খনন করা কূপ থেকে গ্যাস পাওয়া গেছে। মজুদ গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ৫০ বিসিএফ।
ভার্চুয়াল এই সভায় এ সময় অন্যদের মধ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান ও পেট্টোবাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আবদুল ফাত্তাহ উপস্থিত ছিলেন।
Comment here
You must be logged in to post a comment.